Hindi Consonants


ব্যঞ্জনবর্ণ











अं
अः
अँ
क्ष
ड़
ক্ষ
ढ़
त्र
ज्ञ


ত্র
জ্ঞ


ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ
অধিকাংশ হিন্দী ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণের মতোই। কিছু ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ বাংলা থেকে ভিন্ন। ভিন্ন উচ্চারণের ব্যঞ্জনবর্ণগুলো নিয়ে নিচে আলোচন করা হলো।
ক, খ, গ, ঘ, ঙ, চ, ছ, জ, ঝ, ঞ, ট, ঠ, ড, ঢ, ত, থ, দ, ধ , ন, প , ফ, ব, ভ, ম, র, ল, শ, ষ, হ, বর্ণগুলোর উচ্চারণ বাংলার মতই।
হিন্দী  ণ, য, স, ড়, ঢ়, ং এর উচ্চারণ একটু ভিন্ন। একে এক আলোচনা করা হলো
বাংলা ণ ও ন (মূর্ধন্য- ণ, দন্ত্য-ন) এর উচ্চারণ অভিন্ন।বাংলায় মূর্ধন্য-ণ এবং
দন্ত্য-ন উভয়ই উচ্চারিত হয় দন্ত্য মূল থেকে।  কিন্তু হিন্দী ভাষায় এ দুটি বর্ণের উচ্চারণ ভিন্ন। মূর্ধন্য-ণ উচ্চারিত হয় মূর্ধা থেকে, দন্ত্য-ন উচ্চারিত হয় দন্ত্য মূল থেকে। আবার- ণ অনেকটা তড়নজাত বর্ণ। এর উচ্চারণে অনেকটা তড়ন সৃষ্টি হয়। এর উচ্চারণ অনেকটা ড়ঁ এর মতো হবে। যেমন- প্রাণ এর হিন্দী উচ্চারণ প্রাঁড়্ এর উচ্চারণ একটু কষ্টসাধ্য। শুনে শুনে চর্চা করলে অনেকটা আয়ত্ত্বে আসবে। শুধুমাত্র তৎসম শব্দেই মূর্ধ্য-ণ দেখা যায়। তদ্ভব বা দেশী শব্দে মূর্ধ্য-ণ ব্যবহৃত হয় না।
আরো কিছু উদাহরণ

पण-পণ- পাড়ঁ,
गण-গণ- গাড়ঁ
अणु-অণু - আড়ুঁ
অন্ত্যস্থ-য এর উচ্চারণ বাংলা অন্ত্যস্থ্-য় এর মতো হয়। হিন্দী তে আলাদা অন্ত্যস্থ নেই। অর্থাৎ অন্ত্যস্থ-য এর নিচে ফুটা/বিন্দু হয় না।
যেমন-
যুবক এর হিন্দী উচ্চারণ ইয়ুওআক
যৌবন- য়ৌওআন
যুবরাজ য়ুওরাাজ
যমুনা য়ামুনা
ইত্যাদি।
বাংলা দন্ত্য-স, তালব্য-শ, মূর্ধন্য-ষ এবং দন্ত্য-স এর উচ্চারণ অভিন্ন হলেও হিন্দীতে এই তিনটি বর্ণের উচ্চারণ ভিন্ন। নামানুসারে দন্ত্য-স উচ্চারিত হয় দন্ত্যমূল থেকে, তালব্য-শ উচ্চারিত হয় তালু থেকে আর মূর্ধন্য-ষ উচ্চারিত হয় মূর্ধা থেকে। স এর উচ্চারণ ইংরেজ s এর মতো হয়। তালব্য-শ এর উচ্চারণ বাংলা তালব্য-শ এর  মতোই। মূর্ধন্য-ষ এর উচ্চারণ এ দুটির মাঝামাঝি।

যেমন
সরকার এর হিন্দী উচ্চারণ sarkar যদিও বাংলায় এর উচ্চারণ শরকার হয়।
শেখা সীখনা- seekhna
শুয়া সোনা sona
সোনা (স্বর্ণ) সোনা sona

শরবত শারবাত sharbat
ভদ্র শারীফ shareef

পাথর পাষাণ paasshaan.

বর্ণগুলোর উচ্চারণ শুনে শুনে আয়ত্ত্ব করতে হবে।
ड़
(ড এ শূন্য) । এটি এর তড়নজান বর্ণ । বাংলায় এর উচ্চারণ অন্ত্যস্থ-র এর মতোই। কিন্তু হিন্দীতে এর উচ্চারণ নয় বরং এর কাছাকাছি। এর উচ্চারণ এর মতো  কর ভুল হবে। বরং এর মতো করলে অনেকটা সঠিক হবে।

যেমন- বড় এর হিন্দী হলো बड़ा - বাড়াা
দাড়ানো খাড়া হোনা खड़ा होना
পচে যাওয়া সাড়না सड़ना
ইত্যাদি।

ढ़
(ঢ এ শূন্য) এর নিয়মও ড় এর মতোই। এটি ঢ এর তড়নজাত ধ্বনিরূপ বর্ণ। ড+হ = ঢ। অর্থাৎ ঢ় এর উচ্চারণ মহাপ্রাণ এবং এর উচ্চারণের সময় ড়+হ উচ্চারিত হয়।

যেমন-
বৃদ্ধি পাওয়া বাঢ়না - बढ़ना
খোঁজা ঢূঁঢ়ুনা  - ढूढ़ना


अं
বিন্দু। বর্ণের উপর বিন্দু কে অনুস্বার বলে। এর উচ্চারণ বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন হয়।
ক-বর্গের বর্ণের পূর্বে ব্যবহৃত হলে অনুস্বারের উচ্চারণ ঙ/ং এর মতো হয়।
চ-বর্গের বর্ণের পূর্বে ব্যবহৃত হলে অনুস্বারের উচ্চারণ এর মতো হয়।
ট-বর্গের বর্ণের পূর্বে ব্যবহৃত হলে অনুস্বারের উচ্চারণ এর মতো হয়।
ত-বর্গের বর্ণের পূর্বে ব্যবহৃত হলে অনুস্বারের উচ্চারণ এর মতো হয়।
প-বর্গের বর্ণের পূর্বে ব্যবহৃত হলে অনুস্বারের উচ্চারণ এর মতো হয়।
অন্যান্য বর্ণের পূর্বে ব্যবহৃত হলে সাধারণত ন/ম এর মতো উচ্চারিত হয়।
যেমন-
ক-বর্গ = अंक, गंगा, संख्या,गूंगा, संज्ञा- গাঙ্গা,সাংখইয়া, গূঙ্গা, আংক্, সাংজ্ঞা
চ-বর্গ = अंचल, पंछी, अंजाम আঞ্চাল, পাঞ্ছী, আঞ্জাম
ট-বর্গ = घंटा, अंडा ঘাণ্টা, আণ্ডা
ত-বর্গ = इंतज़ार, पंथा, अंदर, अंधेरा ইন্তজাার, পান্থা, আন্দার, আন্ধেরা
প-বর্গ = चंपा, कंबल, संभालना চাম্পা, কাম্বাল, সাম্ভাালনা
অন্যান্য = संसार, वंश – সানসার, ওআন্‌শ্ সংসার, বংশ

আরবী বর্ণের প্রতিবর্ণ
আরবী ভাষার কিছু বর্ণের হিন্দী প্রতিবর্ণ নেই। সেসকল বর্ণের উচ্চারণ নির্দেশ করতে বিশেষ পদ্ধতি অনুসরন করা হয়। আর তা হলো হিন্দী বর্ণের নিচে বিন্দু বা নুকতার ব্যবহার। যেমন আরবী বর্ণ ক্বফ কে নির্দেশ করতে ক এর নিচে বিন্দু/নুকতা ব্যবহার করে क़ লেখা হয়। এরুপ অন্যান্য বর্ণ হলো
क़
ख़
ग़
ज़
फ़
ق
خ
غ
ظ/ز/ذ
ف
উদাহরণ
আরবী/ফারসী
অর্থ

হিন্দী
আরবী/ফারসী
অর্থ
क़लम
قلم
কলম
फ़ुरसत
فرصة/فرصت
অবসর
क़त्ल
قتل
হত্যা
फ़ीलहाल
في الحال
আপাতত
क़ानून
قانون
আইন
फ़ालतू
فالتو
অনর্থক
ख़ास
خاص
বিশেষ
फ़र्क
فرق
পার্থক্য
काग़ज
كاغز
কাগজ
फ़रेब
فريب
 প্রতারণা
ग़ैर
غير
পর, বে/অ
ज़ुल्म
ظلم
অত্যাচার
ज़िक्र
ذكر
উল্লেখ/স্মরণ
लिहाज़ा
لهاذا
এই জন্য


হিন্দী ভাষা শিক্ষায় আপনাকে স্বাগতম হিন্দী স্বরবর্ণ বিস্তারিত হিন্দী ব্যঞ্জনবর্ণ বিস্তারিত কার স...