শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪



হিন্দী ভাষা শিক্ষায় আপনাকে স্বাগতম

হিন্দী স্বরবর্ণ

বিস্তারিত

হিন্দী ব্যঞ্জনবর্ণ

বিস্তারিত

কার সংযুক্তকরণ

"কার" হলো স্বরবর্ণের ধ্বনিচিহ্ন; এগুলো ব্যঞ্জনবর্ণ বা যুক্ত-ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে যুক্ত হয় । অর্থাৎ অ থেকে ঔ পর্যন্ত স্বরধ্বনিসমূহ যখন ব্যঞ্জনধ্বনির সাথে সংযুক্ত হয়ে ব্যবহৃত হয় তখন সে স্বরধ্বনি একটি সংক্ষিপ্ত রূপ লাভ করে। স্বরধ্বনির এই সংক্ষিপ্ত রূপকে বলে সংক্ষিপ্ত স্বর বা কার। যেমন - আ এর সংক্ষিপ্ত রূপ "া", ই এর সংক্ষিপ্ত রূপ "ি"। ইত্যাদি।

বিস্তারিত

যুক্তবর্ণ

পর পর দুটি কিংবা তার বেশি ব্যঞ্জনধ্বনিকে লেখার জন্যে ব্যঞ্জনবর্ণগুলোকে একটার সঙ্গে অন্যটাকে জুড়ে দেয় হয়। ব্যঞ্জনবর্ণের এই সংযুক্ত রূপের নাম যুক্তব্যঞ্জন বা যুক্তবর্ণ। যুক্তবর্ণের চেহারা নানান ধাঁচের। উচ্চারণও নানান প্রকার। হিন্দীতে যুক্তবর্ণের সংখ্যা যথেষ্ট।

বিস্তারিত

বিশেষ্য

কোন কিছুর নামকে বিশেষ্য বলে। একে নাম বা নাম পদও বলে। হিন্দীতে বিশেষ্যকে "সংজ্ঞা" বলা হয়। বাক্যমধ্যে ব্যবহৃত যে সমস্ত পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি , জাতি , সমষ্টি, বস্তু, স্থান, কাল , ভাব, কর্ম বা গুণের না বোঝানো হয় তাদের বিশেষ্য পদ বলে।

বিস্তারিত

বিশেষণ

যে পদ বিশেষ্য, সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ করে তাকে বিশেষণ পদ বলে। ইংরেজি Adjectve এবং Adverb উভয় হিন্দী বিশেষণের অন্তভূৃক্ত।

বিস্তারিত

সর্বনাম

বিশেষ্যের পরিবর্তে যে পদ ব্যবহৃত হয় তাকে সর্বনাম পদ বলে। যেমন - করিম আচ্ছা লাড়কা হেয়্। ওহ হার রোজ স্কুল জাাতা হেয়্। উল্লিখিত উদাহরণর দ্বিতীয় বাক্যটিতে "ওহ" শব্দটি "করিম" এর পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়েছে। "ওহ্" হলো সর্বনাম।

বিস্তারিত

অব্যয় ও ক্রিয়াবিশেষণ

ন ব্যয়= অব্যয়। অব্যয় একটি "অবিকারী" পদ। এর মানে এত কোন পরিবর্তন হয় না। যেমন - এবং, ও , আর, তাই ইত্যাদি।

বিস্তারিত

ক্রিয়াপদ

বাক্য গঠনে ক্রিয়াপদের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। ক্রিয়াপদ ছাড়া বাক্য গঠিত হতে পারে না। বাংলায় কিছু কিছু ক্ষেতে ক্রিয়াপদ উহ্য থাকলেও হিন্দীতে ক্রিয়াপদ অবশ্যই উল্লেখ থাকবে।

বিস্তারিত

বিবৃতিসূচক বাক্য

যে বাক্যে কোনো বক্তব্য সাধারণভাবে বিবৃত বা নির্দেশ করা হয় তাকে বর্ণনাত্মক বাক্য বা বিবৃতিসূচক বাক্য বলে। একে হিন্দীতে "সরল/মুখর" বাক্য বলে।

বিস্তারিত

প্রশ্নবোধক বাক্য

যে বাক্যে কোনো কিছু জিজ্ঞাসা বা প্রশ্নসূচক অর্থ প্রকাশ পায় তাকে প্রশ্নবোধক বাক্য বলে। হিন্দীতে একে "প্রশ্নবাচক" বাক্য বলে।

বিস্তারিত

অনুজ্ঞাসূচক বাক্য

যে বাক্যে আদেশ, অনুরোধ, উপদেশ, নিষেধ ইত্যাদি অর্থ প্রকাশ পায় তাকে অনুজ্ঞা-বাক্য বা অনুজ্ঞাসূচক বাক্য বলে। হিন্দীতে এক "আজ্ঞাবাচক" বাক্য বলে।

বিস্তারিত

আবেগসূচক বাক্য

যে বাক্যে বিস্ময়, হর্ষ, বিষাদ, শোক, ঘৃণা, ক্রোধ, ভয় ইত্যাদি ভাব প্রকাশ পায় তাকে আবেগসূচক বাক্য বা Exclamatory Sentence বলে। হিন্দীতে একে বিস্ময়াদিবোধক বাক্য বলে।

বিস্তারিত

কার্যকারণাত্মক বাক্য

যদি, যধ্যপি প্রভৃতি অব্যয়যোগে যে বাক্য গঠিত হয় এবং যাতে কারণ, নিয়ম, শত্য, স্বীকৃতি ইত্যাদি অর্থ প্রকাশ পায় তাকে কার্যকারণাত্মক বাক্য বলে। এধরনের বাক্যের অন্য নাম শর্তসূচক, শর্তসাপেক্ষ Conditional Sentence ইত্যাদি। হিন্দীতে একে "সংকেতবাচক বাক্য" বলে।

বিস্তারিত

লিঙ্গ ও লিঙ্গের প্রকারভেদ

মানুষ যে শব্দের উপর ব্যক্তিত্ব আরোপ করতে চেয়েছে তার প্রমাণ ভাষার এই "লিঙ্গ কল্পনা"। পুরুষবাচক শব্দ পুংলিঙ্গ বলে হিহ্নিত হল আর স্ত্রীবাচক শব্দ চিহ্নিত হলো স্ত্রীলিঙ্গ হিসেবে। চিহ্নিত শব্দটি ব্যবহার করলাম, কারণ লিঙ্গ আর চিহ্ন সমার্থক। কিন্তু যেসব জিনিস অচেতন তারা সব যদি ক্লীবলিঙ্গ বলে চিহ্নিত হতো তাহলে কথা ছিল না। কিন্তু এই অচেতন জিনিসগুলেরা কিছু চিহ্নিত হয়েছে পুংলিঙ্গ হিসেবে আ কিছু চিহ্নিত হয়েছে স্ত্রীলিঙ্গ হিসেবে। লতা, বৃক্ষ, জল এসবই অচেতন কিন্তু সংস্কৃতে লতা স্ত্রীলিঙ্গ, বৃক্ষ পুংলিঙ্গ, জল ক্লীবলিঙ্গ। সংস্কৃত থেকে প্রাকৃতের মাধ্যমে হিন্দী, পাঞ্জাবি, মারাঠি ইত্যাদি যেসব ভাস এসেছে তাতে অচেতন পদার্থের এই কাল্পনিক লিঙ্গ রয়ে গেছে। হিন্দীতে রূটী স্ত্রীলিঙ্গ, দহী পুংলিঙ্গ। এই কাল্পনিক লিঙ্গ উর্দুতেও রয়ে গেছে। উর্দুতে এক বলা হয় "জিন্স কেয়াসী"।

বিস্তারিত

আপনি হিন্দী কেন শিখবেন?


বিস্তারিত

হিন্দী ভাষা শিক্ষায় আপনাকে স্বাগতম হিন্দী স্বরবর্ণ বিস্তারিত হিন্দী ব্যঞ্জনবর্ণ বিস্তারিত কার স...